সুপ্রভাত ক্রীড়া ডেস্ক :
সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের অন্ধ ভক্ত তিনি। মহারাজ আউট হয়ে গিয়েছেন, এই খবর শুনলেই নিজেকে ঘরবন্দি করে কাঁদতেন। এ হেন নীতীশ রাণা পুরনো দিনে ফিরে গিয়ে বলছেন, ‘ভাতীয় ক্রিকেটের কিংবদন্তিদের নিয়ে আমাদের পরিবারের সদস্যদের মধ্যে ঝগড়া হত। আমি ছিলাম সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের ভক্ত। আমার ভাই পছন্দ করত রাহুল দ্রাবিড়কে। আমার বাবার প্রিয় ছিল শচীন টেন্ডুলকার। বাবার কাছ থেকে সৌরভের আউট হওয়ার খবর শুনলেই আমার মন মেজাজ খারাপ হয়ে যেত। আমি পাশের ঘরে বসে কাঁদতাম।’
রাণার খেলা দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিল শচীনেরও। নাইট রাইডার্সের জার্সিতে খেলা মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান বলছেন, ‘আমার এক বন্ধু শচীন টেন্ডুলকার ও মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের ম্যানেজার রাহুল সাংভির কথোপোকথন শুনে ফেলেছিল। শচীন স্যার আমাকে দেখে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, এই ছেলেটা কে?’
শচীনের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারার আনন্দ এখনও ছুঁয়ে যায় তাকে। মুম্বই ইন্ডিয়ান্সে খেলার সময়ে কোচ রিকি পন্টিংয়ের পরামর্শ পান রাণা। পন্টিং বলেছিলেন, ‘সব সময়ে ডিফেন্স করবে না। তোমার মধ্যে মারার ক্ষমতা রয়েছে। খুব জোরে বল মারার চেষ্টা করবে।’
কিংবদন্তি ক্রিকেটারদের পরামর্শ মাথায় রেখেই এগিয়ে চলেছেন নীতীশ রাণা।
খবর : আনন্দবাজার’র।
খেলা