চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন বলেছেন, করোনাকালে পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে গিয়ে প্রতিদিন যে অভিজ্ঞতাগুলো আমরা অর্জন করছি তার আলোকে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের স্বাস্থ্যখাতকে সচল রেখে জনস্বাস্থ্য সুরক্ষা এবং সেবাদানকারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সাধ্য ও সামর্থ্য অনুযায়ী সেবা দেয়া হচ্ছে। সামাজিক শক্তি ও বেসরকারি ব্যক্তি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানকে সম্পৃক্ত করে করোনা টেস্টিং বুথসহ ২৫০ শয্যার আইসোলেশন সেন্টার প্রতিষ্ঠা করেছি।
আজ ২৮ জুন (রোববার) সকালে টাইগারপাসস্থ চসিক অস্থায়ী নগরভবনে ইউএস সেন্টারস্ ফর ডিজিস কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন এর-বাংলাদেশস্থ প্রধান আবাসিক কর্মকর্তা ড. মিচেল এস ফ্রেডম্যানের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দলের সাথে সাক্ষাতকালে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রতিনিধি দলের প্রধান ড. মিচেল এস ফ্রেডম্যান বলেন, সীমিত সামর্থ্য ও সীমাবদ্ধতার মধ্যেও করোনাকালে পরিস্থিতি মোকাবেলায় চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের সামাজিক ও মানবিক উদ্যোগ একটি ইতিবাচক পদক্ষেপ। আশা করি এর সুফল জীবন ও জীবিকা রক্ষায় উপকারভোগীরা পাচ্ছেন। তাই এই প্রাপ্তি যথেষ্ট না হলেও উল্লেখ করার মত এবং অন্যান্য স্থানীয় প্রষ্ঠিানের জন্য অনুকরণীয় হয়ে থাকবে। বিপর্যয়কালীন সময়ে আমাদের পরামর্শগুলো বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার আমলে আনা হয়। পরিস্থিতি মোকাবেলায় যেখানে ইতিবাচক কর্মপরিকল্পনাগুলো চলছে সেগুলো সরেজমিনে পর্যবেক্ষণ করার পর তা অনুসরণ করার জন্য বিশ্ব ফোরামে তুলে ধরা হয়। তাই আমাদের কাছে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের করোনাকালীন কর্মপরিকল্পনা একটি কার্যকর ও গুরুত্বপূর্ণ অভিজ্ঞতা।
এ সময় প্রকল্প গবেষণা কর্মকর্তা লে. কর্নেল দস্তগীর হারুন, গবেষক ও সাংবাদিক প্রিয়াতা, চসিক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সামসুদ্দোহা, প্রধান প্রকৌশলী লে. কর্নেল মহিউদ্দিন আহমেদ, মেয়রের একান্ত সচিব মোহাম্মদ আবুল হাশেম, প্রধান নগর পরিকল্পনাবিদ এ কে এম রেজাউল করিম, স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ আলী উপস্থিত ছিলেন। বিজ্ঞপ্তি
মহানগর