শিশুরা জাতির ভবিষ্যৎ, তারাই আগামী দিনে জাতিকে নেতৃত্ব দেবে, এটাই সবচেয়ে উচ্চারিত একটাবাক্য, শিশুর অধিকার ও সুরক্ষায় সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।
২৩ জানুয়ারি সকাল ১১ টায় নগরের মাদারবাড়ী ঘাসফুল পরাণ রহমান স্কুলে ক্ষুদে শিক্ষার্থীদের সাথে শতদেশ ভ্রমণকারী বাংলাদেশী বিশ^পর্যটক কাজী আসমা আজমেরী। আমরা শিশু আমরাই আগামী শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঘাসফুলের সহকারী পরিচালক সাদিয়া রহমান। সভাপতিত্ব করেন ঘাসফুল পরাণ রহমান স্কুলের অধ্যক্ষ মাহমুদা আকতার। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ঘাসফুল এডুকেশন কর্মসূচির সমন্বয়কারী সিরাজুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে ঘাসফুল প্রতিষ্ঠাতা পরাণ রহমানের ওপর চিত্রায়িত ডকুমেন্টরি ‘‘শিশুদের পরাণ রহমান’’প্রদর্শিত হয়।
প্রধান অতিথি বাংলাদেশী বিশ^পর্যটক কাজী আসমা আজমেরী বলেন, বাংলাদেশ আমার মাটি ও মা, বিশে^র যে প্রান্তে যাই আমি আমার দেশকে রিপ্রেজেন্ট করি, বাংলাদেশের গ্রীণ পাসপোর্টধারী মেয়ে হয়ে আমি এখন পর্যন্ত ১৪২টি দেশভ্রমণ করার সুযোগ হয়েছে। আমরা প্রত্যেকে নিজ স্থান থেকে শিশুদের অধিকার বিষয়ে সচেতন হব এবং শিশুদেরকে উৎসাহ প্রদান করি।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে সাদিয়া রহমান বলেন- ঘাসফুল প্রতিষ্ঠাতা পরাণ রহমান সমাজের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার কাজ করেছেন। তাঁর অসমাপ্ত কাজগুলো সম্পাদনে উন্নয়ন সংস্থা ঘাসফুল কাজ করছে। শিশুরা বিভিন্ন সৃজনশীল কাজের মাধ্যমে নিজেদের তৈরী করতে পারে।
বাংলাদেশী বিশ^পর্যটক কাজী আসমা আজমেরী বিশে^র অন্যান্য দেশের চেয়ে বাংলাদেশের শিশুদের মননশীলতা ও সৃজনশীলতায় অনেক ক্ষেত্রে এগিয়েছে।
অনুষ্ঠানে স্কুলের শিক্ষক ও ছাত্র-ছাত্রীরা অংশগ্রহণ করেন। বিজ্ঞপ্তি
শিশুরা জাতির ভবিষ্যৎ
ঘাসফুল পরাণ রহমান স্কুলে বাংলাদেশি বিশ্বপর্যটক