হেমন্ত বাংলার প্রকৃতি ও জীবনধারায় যোগ করে এক অসাধারণ মাত্রা। নতুন ফসলের আগমনে প্রকৃতি সাজে বর্ণিল রূপে। নতুন ফসল প্রতিটি ঘরে ঘরে নিয়ে আসে নতুন আশা ও নতুন উদ্দীপনা। শুরু হয় নানা পালাপার্বণ।
গ্রাম বাংলার এ উৎসব আমাদের নগরকেন্দ্রিক সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে পড়েছে। বাঙালির অন্যতম এ অসম্প্রদায়িক উৎসব এখন রূপ লাভ করেছে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সর্বজনীন উৎসবে।
জেলা শিল্পকলা একাডেমি চট্টগ্রাম আয়োজিত নবান্ন উদযাপন ১৪২৮ উপলক্ষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান নব আনন্দে নবান্ন অনুষ্ঠানে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মু. মাহমুদ উল¬াহ মারুফ প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
অতিথিরা আরো বলেন, সম্প্রতি যে ধর্মীয় উগ্রবাদ মাথাচাড়া দিয়ে ওঠেছে সংস্কৃতি চর্চার মধ্য দিয়ে তার বিরুদ্ধে লড়াই করা সম্ভব হবে। কার্যনির্বাহী কমিটির সহ-সভাপতি জাহাঙ্গীর কবিরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন জেলা কালচারাল অফিসার মো. মোসলেম উদ্দিন, সঙ্গীতশিল্পী মো. মোস্তফা কামাল।
অন্ষ্ঠুান সঞ্চালনায় ছিলেন বিশিষ্ট আবৃত্তিশিল্পী ফারুক তাহের। অনুষ্ঠানে শিল্পকলা একাডেমির সঙ্গীতদল, নৃত্যদল ও আবৃত্তি বিভাগ দলীয় সঙ্গীত, দলীয় নৃত্য ও বৃন্দ আবৃত্তি পরিবেশন করে। এছাড়া সঙ্গীত পরিবেশন করেন বিশিষ্ট সঙ্গীতশিল্পী আবদুর রহিম, মো. মোস্তফা কামাল, শ্রেয়সী রায়, আবদুল হালিম প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি
মহানগর