সুপ্রভাত ডেস্ক »
কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে ২৯ পণ্যের দাম নির্ধারণ নিয়ে বানিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু বলেছেন, ‘কৃষি বিভাগের যেসব পণ্য উৎপাদিত হয়, তার যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে এটি কিন্তু নির্ধারিত নয়।’
আজ (মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ) দুপুরে টাঙ্গাইল শহরের পার্ক বাজার মনিটরিংয়ে গিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা জানান মন্ত্রী। বলেন, ‘আমরা মাত্র কার্যক্রমটি শুরু করেছি। ধীরে ধীরে উৎপাদক, পাইকারি এবং খুচরা বিক্রেতাদের শৃঙ্খলার মধ্যে আনতে পারলে দাম পর্যায়ক্রমে কমে আসবে।’
উৎপাদক থেকে পাইকারি ও খুচরা ব্যবসায়ীদের জন্য অ্যাপস দেয়া হচ্ছে বলেও জানান মন্ত্রী। বলেন, কোন মধ্যস্বত্বভোগী রাখা হবে না, যাতে করে সাধারণ ক্রেতারা হয়রানি না হয়।
কোন ব্যবসায়ী অবৈধভাবে মজুত করে পন্যের দাম বাড়ালে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে আবারও হুঁশিয়ারি দেন জানান মন্ত্রী।
মন্ত্রী আরও বলেন, আমরা সারাদেশে যে মূল্য নির্ধারণ করে দিয়েছি সে অনুযায়ী বাজারের ব্যবসায়ীরা বিক্রি করছে, কয়েকটা জায়গায় কম মূল্যও বিক্রি করা হচ্ছে। চিনি ১৪৫ টাকার জায়গায় ১৩৮ টাকাও বিক্রি করছে। তেল ১৬৩ টাকার বিপরীতে ১৫৮ টাকা বিক্রি করছে।
সব শেষে ৫ টাকা আলুর দাম বৃদ্ধির কারণ কৃষি অফিসারের কাছে জানতে বলেন তিনি।