সুপ্রভাত ডেস্ক »
বিশ্বের অন্যান্য মুদ্রার বিপরীতে যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের মান পতন হয়েছে। পোর্টফোলিও পুনঃভারসাম্যকরণের কারণে এ নিম্নমুখীতা তৈরি হয়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে জানায়, সম্প্রতি ইউএস অর্থনীতির উপাত্ত প্রকাশিত হয়েছে। এতে দেখা গেছে মার্কিন প্রবৃদ্ধি শক্তিশালী রয়েছে। ফলে ডলারের উত্থান ঘটেছিল। অবশেষে চলমান সপ্তাহের শেষদিকে মূল বৈশ্বিক মুদ্রাটির পতন ঘটলো।
শুক্রবার প্রধান ৬ আন্তর্জাতিক মুদ্রার বিপরীতে ডলার সূচক নিম্নমুখী হয়েছে শূন্য দশমিক ০৭ শতাংশ, বর্তমানে যা ১০৬ দশমিক ৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
সিআইবিসি ক্যাপিটাল মার্কেটসের এফএক্স কৌশলের উত্তর আমেরিকা প্রধান বিপন রয় বলেন, গত জুলাই-সেপ্টেম্বরে ডলারের দরে ব্যাপক উত্থান ঘটেছে। তবে এরপর আর সেভাবে শক্তি সঞ্চয় করতে পারছে না গ্রিনব্যাক। যদিও এসময়ে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি শক্তিশালী হয়েছে। এ প্রেক্ষাপটে ইউরো ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে শূন্য দশমিক ১২ শতাংশ। ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের মুদ্রাটির দাম স্থির হয়েছে ১ দশমিক ০৫৭৩ ডলারে।
অস্ট্রেলিয়ার কারেন্সি ঊর্ধ্বগামী হয়েছে শূন্য দশমিক ২৫ শতাংশ। প্রতি অসি মুদ্রার মূল্য নিষ্পত্তি হয়েছে শূন্য দশমিক ৬৩৩৮ ডলারে। তবে প্রধান আন্তর্জাতিক মুদ্রার বিপরীতে জাপানি কারেন্সির দরপতন ঘটেছে শূন্য দশমিক ৬ শতাংশ। গ্রিনব্যাকপ্রতি দর দাঁড়িয়েছে ১৪৯ দশমিক ৫১৫ ইয়েনে।