সমাজ সচেতন হলে, কিডনি রোগ প্রতিকার যেমন সম্ভব, তেমনি অর্থাভাবে চিকিৎসাবঞ্চিত কিডনি রোগীদের অকাল মৃত্যু হ্রাসও করা সম্ভব।
কিডনি রোগী কল্যাণ সংস্থার বার্ষিক সাধারণ সভার উম্মুক্ত অধিবেশনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মা ও শিশু হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এবং মা-শিশু মেডিক্যাল কলেজের গভর্নিং কমিটির সহ-সভাপতি সৈয়দ মোরশেদ হোসেন একথা বলেন।
তিনি আরো বলেন বিত্তশালীদের অপচয়, অপব্যবহার, অপ্রয়োজনীয় খরচ, উচ্চাবিলাসিতা, পারিবারিক ও সামাজিক অনুষ্ঠানাদির রাজসিক আয়োজনসহ ব্যবহারিক জীবনে লোক দেখানো রেওয়াজ পালনে যে অর্থ ব্যয় হয়, সে খরচে সংকোচন ও কাট-ছাট’র টাকায় বাঁচাতে পারে অসংখ্য কিডনি রোগীর জীবন। অভুক্তদের আহার যোগানো এবং চিকিৎসাবঞ্চিত রোগীদের চিকিৎসার সু-ব্যবস্থা পরজীবনের জন্য অমূল্য সঞ্চয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, মানুষ একটু মানবিক হলেই সোনার বাংলায় কোনো চিকিৎসাবঞ্চিত এবং অভুক্ত মানুষ থাকবে না। সংস্থার সভাপতি সৈয়দ মো. জাহেদুল হক বলেন ‘অর্থাভাবে কোনো কিডনি রোগীর অকালমৃত্যু নয়’ এই কর্মসূচির সাথে মানবিক সমাজকে সম্পৃক্ত করার এবং চিকিৎসা সহায়তা নিয়ে অসংখ্য দুস্থ কিডনি রোগীর পাশে দাঁড়ানোর প্রয়োজনে প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সহযোগিতার কোনো বিকল্প নেই।
অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে সৈয়দ মোরশেদ হোসেন ‘কিডনি রোগী কল্যাণ সংস্থা’র পক্ষে ২ জন দুস্থ কিডনি রোগীর স্বজনের হাতে চিকিৎসা সহায়তা চেক হস্তান্তর করেন। বিজ্ঞপ্তি
মহানগর