মো. আবু মনসুর, ফটিকছড়ি :
ফটিকছড়িতে কাঁঠালের বাম্পার ফলন হয়েছে। অন্য বছরের তুলনায় এবার ফলন বেশি হওয়ায় খুশি কাঁঠাল চাষিরা। বৈশাখের শুরু থেকে বাজারে আসতে শুরু করেছে মৌসুমী ফল কাঁঠাল।
জানা যায়, উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলের টিলাভূমির ১ হাজার ৩শ হেক্টর জায়গায় স্থানীয় কৃষকরা কাঁঠাল চাষ করছে।
উপজেলার হেয়াকোঁ বাজারেই এসময় প্রতিদিন লক্ষ টাকার কাঁঠাল বেচাকেনা হতো। ট্রাকে করে কাঁঠাল নিয়ে যাওয়া হতো দেশের বিভিন্ন পাইকার বাজারগুলোতে। হেয়াকোঁ বাজার ঘিরে প্রত্যেক বছর জমে উঠে কাঁঠালের রমরমা বাণিজ্য।
এলাকার বিভিন্ন পেশার সাথে জড়িত অনেকেই এ মৌসুমে কাঁঠাল ব্যবসা করে কিছু বাড়তি টাকা আয় করে সংসারে সচ্ছলতা ফিরিয়ে আনতো ।
তবে, পুরো দেশ লকডাউনে থাকায় যানবাহন বন্ধ, হাটবাজার সীমিত হওয়ায় এবার লাভের চেয়ে ক্ষতির ভার কাঁধে নিতে হবে চাষি ও ব্যবসায়ীদের।
সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায় উপজেলার বাগানবাজার, দাঁতমারার, ভূজুপুর, সুয়াবিল, শান্তির হাট, নারায়ণ হাট, কাজির হাট, কাঞ্চন নগর, খিরাম, হারুয়ালছড়িতে এবার কাঁঠালের বাম্পার ফলন হয়েছে।
হেয়াঁকো বাজারে বাজারের দিন পার্শ্ববর্তী উপজেলা রামগড় ও মানিকছড়িসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে কৃষকরা কাঁঠাল এনে বিক্রি করছে।
তবে, পুরো দেশ লকডাউনে থাকায় যানবাহন বন্ধ, হাটবাজার সীমিত হওয়ায় এবার লাভের চেয়ে ক্ষতির ভার কাঁধে নিতে হবে চাষি ও ব্যবসায়ীদের।
সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায় উপজেলার বাগানবাজার, দাঁতমারার, ভূজুপুর, সুয়াবিল, শান্তির হাট, নারায়ণ হাট, কাজির হাট, কাঞ্চন নগর, খিরাম, হারুয়ালছড়িতে এবার কাঁঠালের বাম্পার ফলন হয়েছে।
হেয়াঁকো বাজারে বাজারের দিন পার্শ্ববর্তী উপজেলা রামগড় ও মানিকছড়িসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে কৃষকরা কাঁঠাল এনে বিক্রি করছে।
স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত এই কাঁঠাল এলাকার চাহিদা পুরণ করে দেশের বিভিন্নস্থানে যায়। এখানকার কাঁঠাল সুস্বাদু হওয়ায় রাজধানীসহ বিভিন্ন এলাকায় যথেষ্ট চাহিদা রয়েছে।
হেয়াকোঁ বাংলাপাড়া গ্রামের বাসিন্দা মো.নাসির ও বেলাল হোসেন সর্দার বলেন বাগানে কাঁঠাল আকার ভেদে প্রতিটি ৬০ থেকে ২‘শ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়। এবার প্রায় ১ লক্ষ টাকার কাঁঠাল বিক্রি করার আশা করছেন তিনি।
স্থানীয় কাঁঠাল ব্যবসায়ীরা বলেন, হেয়াকোঁ বাজার থেকে কাঁঠাল কিনে তারা পার্শ্ববর্তী ফেনী, নোয়াখালী,কুমিল্লাসহ বিভিন্নসস্থানে বিক্রি করে প্রতি মৌসুমে প্রায় দুই থেকে চার লক্ষ টাকা আয় করেন তারা।
হেয়াকোঁ বাংলাপাড়া গ্রামের বাসিন্দা মো.নাসির ও বেলাল হোসেন সর্দার বলেন বাগানে কাঁঠাল আকার ভেদে প্রতিটি ৬০ থেকে ২‘শ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়। এবার প্রায় ১ লক্ষ টাকার কাঁঠাল বিক্রি করার আশা করছেন তিনি।
স্থানীয় কাঁঠাল ব্যবসায়ীরা বলেন, হেয়াকোঁ বাজার থেকে কাঁঠাল কিনে তারা পার্শ্ববর্তী ফেনী, নোয়াখালী,কুমিল্লাসহ বিভিন্নসস্থানে বিক্রি করে প্রতি মৌসুমে প্রায় দুই থেকে চার লক্ষ টাকা আয় করেন তারা।
হেয়াকোঁ বাজার ব্যাবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. জয়নাল আবেদিন বলেন মৌসুমী ফল কাঁঠালের সময়কে ঘিরে হেয়াঁকো বাজারে প্রতিদিন হাট বসে। যার ফলে স্থানীয় ব্যাবসায়ীরা ভাল ব্যবসা করতে পারে। কিন্তু লকডাউন হওয়ায় আগের মতো ব্যবসায়ীরা ব্যবসা করতে পারছে না।
ফটিকছড়ি উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা লিটন দেব নাথ বলেন, এবার উপজেলার প্রায় ১ হাজার ৩শ হেক্টর জায়গায় কাঁঠাল হয়েছে।এখানকার কাঁঠাল সুস্বাদু হওয়ায় দেশের সর্বত্র এর কদর বেশি।
ফটিকছড়ি উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা লিটন দেব নাথ বলেন, এবার উপজেলার প্রায় ১ হাজার ৩শ হেক্টর জায়গায় কাঁঠাল হয়েছে।এখানকার কাঁঠাল সুস্বাদু হওয়ায় দেশের সর্বত্র এর কদর বেশি।