পুরো বিশ্ব কোভিড-১৯ এর কারণে ঘরবন্দী। বাংলাদেশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে সরকারের নির্দেশে। কিন্তু থেমে নেই অদম্যদের গবেষণা-কর্ম। বাঙালিরাই কাজ করছে এই কোভিডের জিনোম সিকোয়েন্স আবিষ্কার নিয়ে। আবার প্রকৌশলীরা কাজ করছে কী করে কম খরচে ভেন্টিলেটর নির্মাণ করা যায় কিংবা সহজে কিভাবে হাই ফ্লো অক্সিজেন সাপ্লাই-এর যন্ত্র বানানো যায়। এমন এক পরিস্থিতিতে সম্প্রতি প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের উদ্যোগে ফেসবুক লাইভ ও জুমে আয়োজিত হয়েছে ওয়েবিনার সিরিজের প্রথম দুটি পর্ব।
প্রথম পর্বের বিষয় ছিল ‘ঘরে বসে গবেষণা ও পেপার লিখা : কিছু আলোচনা আর কিছু কথা’। এই পর্বে প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর, যিনি বর্তমানে জাপানের ওসাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সহযোগী অধ্যাপকের দায়িত্ব পালন করছেন, অত্যন্ত জনপ্রিয় ড. মো. আতিকুর রহমান আহাদ।
দ্বিতীয় পর্বের বিষয় ছিল ‘দি প্লেইস অব সোলার এনার্জি এমাং দ্য রিনিউএবল এনার্জি সোর্সেস’। এই পর্বে প্রধান আলোচক ছিলেন ড. নওশাদ আমিন, প্রফেসর অব রিনিউএবল এনার্জি অ্যান্ড সোলার ফটোভোল্টিকস, ইনস্টিটিউশনস অব সাসটেইনেবল এনার্জি, ইউনিভার্সিটি অব তেরাঙ্গা মালয়েশিয়া। দু’টি পর্বেই ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেক্ট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সাইফুদ্দিন মুন্না ও প্রভাষক রাফি ইসলাম আলভীর উপস্থাপনায় এবং ইলেক্ট্রিক্যাল এন্ড ইলেক্ট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারম্যান টোটন চন্দ্র মল্লিকের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড সায়েন্স ফ্যাকাল্টির ডিন প্রফেসর ড. তৌফিক সাঈদ।
এই পর্ব দু’টোতে প্রশ্ন করার সুযোগ ছিল সকল শিক্ষার্থীর জন্য। প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষিকা, শিক্ষার্থীসহ মোট ২০০জন অংশগ্রহণ করেন। পর্ব দু’টো প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির অফিসিয়াল ফেসবুক পেইজ এবং ডিপার্টমেন্ট অব ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং-এর পেইজে লাইভ প্রচারিত হয়েছে। উল্লেখ্য, ওয়েবিনার সিরিজের তৃতীয় পর্ব আগামী ৯ জুলাই অনুষ্ঠিত হবে। বিজ্ঞপ্তি