চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী বলেছেন, ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের অগ্নিপুরুষ অধ্যাপক পুলিন দে বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ড পরবর্তী সময়ে আমাদের মাঝে সাহসী প্রেরণাদাতা হিসেবে আবির্ভূত হয়েছিলেন। অন্তর থেকে তিনি সমাজবাদী ও বিপ্লবী।
তাই তিনি বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে আমৃত্যু ধারণ করে গেছেন এবং বঙ্গবন্ধুর হত্যার প্রতিশোধ স্পৃহায় সাহসী যোদ্ধা শুধু নন, রাজপথের আন্দোলনে পুরোভাগে ছিলেন।
শনিবার সকালে চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের উদ্যোগে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাবেক প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক পুলিন দে’র স্মরণে সংগঠনের দারুল ফজল মার্কেটস্থ কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত স্মরণানুষ্ঠানে সভাপতির ভাষণে তিনি একথা বলেন।
চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সিটি মেয়র আ.জ.ম নাছির উদ্দীন বলেন, অধ্যাপক পুলিন দে একজন বড় মাপের নেতাই শুধু নন, কিংবদন্তীতুল্য অগ্নিপুরুষ। তিনি আমাদের শক্তি।
আওয়ামী লীগ যখন ক্ষমতায় ছিলো না তখন তিনি রাজপথেই ছিলেন। আমরা যারা রাজপথে আছি ও থাকবো তারাই পুলিন দে’র যোগ্য উত্তরসূরী।
স্মরণানুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি আলহাজ নঈম উদ্দিন চৌধুরী, অ্যাডভোকেট সুনীল কুমার সরকার, আলহাজ খোরশেদ আলম সুজন, আলতাফ হোসেন চৌধুরী বাচ্চু, উপদেষ্টা শেখ মোহাম্মদ ইছহাক, সম্পাদকমন্ডলীর সদস্য নোমান আল মাহমুদ, শফিক আদনান, চৌধুরী হাসান মাহমুদ হাসনী, আলহাজ শফিকুল ইসলাম ফারুক, হাসান মাহমুদ শমসের, অ্যাডভোকেট শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী, চন্দন ধর, মশিউর রহমান চৌধুরী, হাজী জহুর আহমদ, হাজী মোহাম্মদ হোসেন, আব্দুল আহাদ, মো. আবু তাহের, শহিদুল আলম, নির্বাহী সদস্য এম এ জাফর, হাজী পেয়ার মোহাম্মদ, সাইফুদ্দিন খালেদ বাহার, হাজী বেলাল আহমেদ, থানা আওয়ামী লীগের মোমিনুল হক, রেজাউল করিম কায়সার, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের আবুল হাশেম বাবুল, ছৈয়দ মো. জাকারিয়া, আমিনুল হক রঞ্জু, নাজিম উদ্দিন চৌধুরী, মোজাহেরুল ইসলাম চৌধুরী, মো: আবুল বশর, ফয়েজ উল্লাহ বাহাদুর, মিথুন বড়–য়া, দিদারুল আলম মাসুম, জসিম উদ্দিন প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি