মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী বলেছেন, ইদানিংকালে ধর্ষণ, নারী ও শিশু নির্যাতনসহ যে সকল লোমহর্ষক ঘটনা ঘটছে এর বিরুদ্ধে সরকার জিরো টলারেন্স নীতিতে অবস্থান করছে। এ সমস্ত চলমান ঘটনাবলিতে বিএনপি ঘোলা জলে মাছ শিকারের চেষ্টা করছে। এ সমস্ত ঘটনার সূচনা হয়েছিলো তাদের শাসনামলে। তাই এ সমস্ত ঘটনা ইস্যু করে তারা মাঠ গরম করতে চাইছে। আমরাও চাই এসব ঘটনাবলির পুনরাবৃত্তি যাতে না ঘটে এবং অপরাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত হোক। তিনি গতকাল বিকেলে ৩ নম্বর পাঁচলাইশ ওয়ার্ডের কার্যকরী কমিটির পৃথক সভায় উপরোক্ত বক্তব্য রাখেন।
মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সাবেক মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন বলেন, দেশে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী একটি স্রোত এখনো বহমান। তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, কিছু বিপথগামী তরুণ যারা ছাত্রলীগ, যুবলীগে ঢুকে পড়েছে তারা নষ্ট খবরের শিরোনাম হয়ে সরকারের ভাবমূর্তিকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে। দলের ভিতর থেকে এদেরকে যারা আশ্রয় প্রশ্রয় দিয়েছে এবং দুষ্কর্মে সহযোগিতা করেছে তাদেরও আইনের আওতায় এনে চিরতরে দল থেকে বহিষ্কার এবং সরাসরি অপরাধীদের মতই তাদেরও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।
মেয়র প্রার্থী এম. রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, বিএনপি জামাত এদেশে অরাজকতা, নাশকতা এবং ধ্বংসাত্মক রাজনীতির ইন্ধনদাতা। জঙ্গিবাদের উত্থান ঘটিয়ে তারা এদেশকে একটি অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত করতে চেয়েছিল। ৩ নম্বর পাঁচলাইশ ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের আওতাধীন এ ইউনিটের সভাপতি আবুল কালাম আবু, বি ইউনিটের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ওমর আলী, সি ইউনিটের সভাপতি হাজী মো. রফিক উদ্দিন কালু’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কার্যকরী কমিটির সভায় বক্তব্য রাখেন সফর আলী, নোমান আল মাহমুদ, চৌধুরী হাসান মাহমুদ হাসনী, মশিউর রহমান চৌধুরী, হাজী মোহাম্মদ হোসেন, দিদারুল আলম চৌধুরী, শহিদুল আলম, গাজী শফিউল আজিম, মহব্বত আলী খান, সাইফুদ্দীন খালেদ বাহার, হাজী জাফর আলম চৌধুরী, হাজী বেলাল আহমদ, খলিলুর রহমান, মো. মঈন উদ্দীন, মো. জামাল উদ্দিন, আবদুস শাকুর ফারুকী, মঞ্জুরুল আলম, আবদুস সালাম, মো. সেলিম প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি
মহানগর