চট্টগ্রাম বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য) ডা. হাসান শাহরিয়ার কবীর বলেছেন, ‘সংক্রমণ রোধ, পরিবেশের সুরক্ষা ও বাসযোগ্য পৃথিবী গড়তে হাসপাতালের যেকোনো বর্জ্য নির্দিষ্ট ডাস্টবিনে রেখে দিন শেষে তা মাটির নিচে পুঁতে বা পুড়িয়ে ধ্বংস করতে হব্রেব যত্রতত্র বর্জ্য ফেললে এক দিকে দূষণ ও অন্যদিকে মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকি বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। করোনা ভাইরাস পরিস্থিতিতেও ব্যবহৃত পিপিই, মাস্ক, স্যানিটাইজারের কৌটা ও হ্যান্ড গ্লাভস নির্দিষ্ট জায়গায় ফেলতে হবে। হাসপাতালের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা যাতে স্বাস্থ্যসম্মত হয় সেদিকে নজর দিতে হবে।
আজ ২৮ জুন (রোববার) সকাল সাড়ে ১০টায় বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত চিকিৎসা বর্জ্য ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে পেশাগত ও পরিবেশগত স্বাস্থ্যের বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি সম্পর্কিত বিভাগীয় কর্মশালায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীন স্বাস্থ্য শিক্ষা ব্যুরোর লাইফস্টাইল, হেলথ এডুকেশন অ্যান্ড প্রমোশন কর্মশালার আয়োজন করেন।
বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক কার্যালয়ের সহকারী প্রধান (এমআইএস) সৈয়দ কামরুল আনোয়ারের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত কর্মশালায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন চট্টগ্রামর ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ আসিফ খান।
অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. অসীম কুমার নাথ, বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক কার্যালয়ের উপ-পরিচালক ডা. মো. শফিকুল ইসলাম, জেলা সিভিল সার্জন ডা. সেখ ফজলে রাব্বি, ফৌজদারহাট বক্ষব্যাধি হাসপাতালের চিকিৎসা তত্ত্বাবধায়ক ডা. এসএম নুরুল করিম, বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক (প্রশাসন) ডা. কামরুল আযাদ, ডা. নাবীল চৌধুরী, ডা. সুরজিত দত্ত, ডা. দেওয়ান মনিরুল ইসলাম, ফৌজদারহাট নার্সিং কলেজের অধ্যক্ষ শংকু বড়–য়া, নাসিং সুপারিনটেন্ডেন্ট রোকেয়া বেগম, চট্টগ্রাম নার্সিং কলেজের অধ্যক্ষ রাধু মুহুরী প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি
মহানগর