সুপ্রভাত ডেস্ক »
১৯৯৮-৯৯: সরকারি অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণের প্রাক সম্ভাব্যতা যাচাই। ২০০৭: সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে একনেক সভায় পদ্মা সেতু প্রকল্প অনুমোদন। ২০০৭: চূড়ান্ত প্রাক্কলন ব্যয় ১০ হাজার ১৬১ কোটি টাকা অনুমোদন। ২০০৮: ক্ষমতায় এসে পদ্মা সেতু প্রকল্প বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেয় আওয়ামী লীগ সরকার। ২০১১: পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজ শুরুর প্রস্তাব। প্রথম দফায় সেতুর ব্যয় সংশোধন হয় সংসদে। ব্যয় নির্ধারণ করা হয় ২০ হাজার ৫০৭ কোটি টাকা। ২৯ জুন ২০১২: পদ্মা সেতু প্রকল্পে বিশ্বব্যাংক দুর্নীতির অভিযোগ তুলে ঋণ স্থগিতের ঘোষণা দেয়। ২৩ জুলাই ২০১২: যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন পদত্যাগ করেন। সেপ্টেম্বর ২০১২: ২০১২ সালের সেপ্টেম্বর মাসে শর্তসাপেক্ষে এ প্রকল্পে আবার ফেরত আসে বিশ্বব্যাংক। খবর বাংলা ট্রিবিউনের
২০১৩ সাল: পদ্মা সেতু প্রকল্পের জন্য বিশ্বব্যাংকের কাছ থেকে ঋণ সহায়তার অনুরোধ প্রত্যাহার করে বাংলাদেশ সরকার। ১৭ জুন ২০১৪: পদ্মা সেতু নির্মাণে বাংলাদেশ সরকার ও চায়না মেজর ব্রিজ কোম্পানির আনুষ্ঠানিক চুক্তি হয়।
১২ ডিসেম্বর ২০১৫: পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজ শুরু। ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৭: পদ্মা সেতুর প্রথম স্প্যান বসানো হয়। ২০১৭: শরীয়তপুরের জাজিরা প্রান্তে ৩৭/৩৮ নম্বর পিলারের ওপর আরেকটি স্প্যান বসানো হয়। জুলাই ২০১৯: জুলাই মাসে পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজে মানুষের মাথা লাগার গুজব ছড়ানো হয়। গুজব ঠেকাতে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করতে হয় সেতু কর্তৃপক্ষকে। ১০ ডিসেম্বর ২০২০: সর্বশেষ স্প্যান বসানো হয়। এর মধ্য দিয়ে দৃশ্যমান হয় সেতু। মোট ৪২টি পিলারের ওপর ৪১টি স্প্যান বসানো হয়। ২৩ আগস্ট ২০২১: পদ্মা সেতুতে সর্বশেষ সড়ক স্ল্যাব স্থাপন। ২৫ জুন ২০২২: স্বপ্নের পদ্মা সেতুর উদ্বোধন।