মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহতাব উদ্দীন চৌধুরী বলেছেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় না থাকলে শুধু দলের জন্য বড় বিপদ নয়, সবচেয়ে বড় বিপদ হবে বাংলাদেশের। তাই জাতীয় অস্তিত্ব রক্ষায় মরণপণ লড়াইয়ের জন্য মাঠে নামার প্রস্তুতি নিতে হবে। এই প্রস্তুতিতে তৃণমূল স্তর থেকে নেতাকর্মীরা সন্ত্রাস, নাশকতা ও অরাজকতার বিরুদ্ধে নেতৃত্ব দেবে।
গতকাল বুধবার বিকেলে মহানগর আওয়ামী লীগের উদ্যোগে কাজীর দেউরীস্থ ইন্টারন্যাশনাল কনভেশন সেন্টারে অনুষ্ঠিত বর্ধিত সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন। তিনি আরো বলেন, আমাদের অন্তর থেকে দেশপ্রেমের শক্তিকে পুনরুজ্জীবিত করে মাটি ও মানুষের প্রতি ভালবাসায় নিবেদিত হয়ে আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকার বিজয় অবশ্যই নিশ্চিত করতে হবে।
মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন বলেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে দেশি-বিদেশি অপশক্তির নীল-নকশা অনুযায়ী এদেশকে অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত করার জন্য ২০১৪ সাল ও নিকট অতীতের মত জ্বালাও-পোড়াও, নাশকতা ও অগ্নিসন্ত্রাসের আলামত সুস্পষ্ট হয়ে উঠেছে। সম্ভাব্য এই সহিংসতার বিরুদ্ধে আমাদের এখন থেকেই তৈরি হতে হবে। তিনি বলেন, বিএনপি-জামাত চক্রের নাশকতা ও হিংসাত্মক কর্মসূচি রাজপথে মোকাবেলার জন্য নগরীর প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে দলের সকল স্তরের নেতাকর্মী ও জনগণকে সাথে নিয়ে প্রতিরোধ স্কোয়াড গড়ে তোলা হবে।
মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক চৌধুরী হাসান মাহমুদ হাসনীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত বর্ধিত সভায় বক্তব্য রাখেন মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি নঈম উদ্দীন চৌধুরী, অ্যাডভোকেট ইব্রাহিম হোসেন চৌধুরী বাবুল, খোরশেদ আলম সুজন, আলতাফ হোসেন চৌধুরী বাচ্চু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বদিউল আলম, উপদেষ্টা একেএম বেলায়েত হোসেন, সফর আলী, শফিক আদনান, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক শফিকুল ইসলাম ফারুক, আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক চন্দন ধর, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক মসিউর রহমান চৌধুরী, নির্বাহী সদস্য বখতেয়ার উদ্দীন খান, ফিরোজ আহমদ, সুলতান আহমদ চৌধুরী, সেলিম আফজাল, এইচ এম জিয়া উদ্দীন, কেবিএম শাহজাহান, দেলোয়ার হোসেন খোকা, ফরিদ মাহমুদ, মেজবাহ উদ্দীন, হাফিজ আনোয়ার, মহানগর যুবলীগের সভাপতি মাহবুবুল হক সুমন, সাধারণ সম্পাদক দিদারুল আলম দিদার, মহানগর আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি দেবাশীষ নাথ দেবু, নুরুল আলম মানিক, এম.আর. আজিম, আমিনুল হক বাবুল সরকার, অধ্যাপিকা সায়রা বানু রুশনি, ইদ্রিস কাজেমী, রুহুল আমিন তপন, ফারুক আহমেদ, মহানগর ছাত্রলীগের সভাপতি ইমরান আহমেদ ইমু, সাধারণ সম্পাদক জাকারিয়া দস্তগীর, নাসরিন আক্তার নাহিদা, আনোয়ারা বেগম, মো. রাশেদ, মো. আশরাফ উদ্দীন, ফরিদ আহমদ, ইকবাল আহমেদ ইমু, সাহাদাত হোসেন চৌধুরী বাদল, হাজী সেলিম রহমান, সাঈদ চৌধুরী মুক্তি প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি