সুপ্রভাত ক্রীড়া ডেস্ক :
টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের পথচলা খুব বেশিদিনের নয়। তবে স্বল্প সময়ের মাঝেই সারাবিশ্বে ব্যাপক দর্শকপ্রিয়তা অর্জন করেছে ক্রিকেটের এই ফরম্যাট। অনেকেই বলে থাকেন টি-টোয়েন্টি ব্যাটসম্যানদের খেলা। তবে ম্যাচ জয়ে বোলাররাও কম ভূমিকা পালন করেন না। রান আটকানোর পাশাপাশি উইকেট শিকার করে বড় ভূমিকা পালন করেন বোলাররা।
টি-টোয়েন্টি লিগগুলো আসার পর এই ফরম্যাটে প্রতিযোগিতা বেড়েছে বহুগুণ। ভালো মানের ক্রিকেটাররা বিশ্বের নানা প্রান্তের লিগগুলোতে খেলে থাকেন। সম্প্রতি এক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট ইতিহাসে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ উইকেটশিকারীর তালিকায় পঞ্চম স্থানে রয়েছেন টাইগার অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান।
এখন পর্যন্ত ৩০৮ ম্যাচে ৩৫৪টি উইকেট শিকার করেছেন সাকিব। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল), ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ (আইপিএল), বিগ ব্যাশ সহ বিশ্বের নানা প্রান্তের টি-টোয়েন্টি লিগগুলোতে খেলেছেন এই অলরাউন্ডার।
উইকেটশিকারির তালিকায় সবার ওপরে রয়েছেন ক্যারিবীয় অলরাউন্ডার ডোয়াইন ব্রাভো। ৪৫৭ ম্যাচে ৪৯৯টি উইকেট শিকার করেছেন তিনি। অর্থাৎ আর মাত্র একটি উইকেট পেলেই প্রথম বোলার হিসেবে টি-টোয়েন্টিতে ৫০০ উইকেট শিকারের মাইলফলক স্পর্শ করবেন তিনি।
সাকিবের আগে দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ স্থানে রয়েছেন যথাক্রমে লাসিথ মালিঙ্গা (২৯৫ ম্যাচে ৩৯০ উইকেট), সুনীল নারাইন (৩০৮ ম্যাচে ৩৮২ উইকেট) ও ইমরান তাহির (২৯২ ম্যাচে ৩৬৯ উইকেট)। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে সাকিবের পরে তিন শতাধিক উইকেট শিকার করা বোলার রয়েছেন আর মাত্র তিনজন। তারা হলেন যথাক্রমে সোহেল তানভীর (৩৩৭ ম্যাচে ৩৫৩ উইকেট), শহীদ আফ্রিদি ৩১৭ ম্যাচে ৩৩৯ উইকেট) ও রশিদ খান ২১৩ ম্যাচে ৩০০ উইকেট)। খবর : ডেইলিবাংলাদেশ’র।
খেলা