করোনাকালে কিংবদন্তিতুল্য মানবদরদী রাজনীতিক ও শ্রমিক শ্রেণির মুক্তির দূত মরহুম জহুর আহমদ চৌধুরীর মৃত্যুবার্ষিকী ধর্মীয় আনুষ্ঠানিকতার মাধ্যমে পালিত হলেও এই দিনে আমরা একটি কঠিন সংকট অতিক্রমের প্রেরণা খুঁজে পাই। কারণ প্রয়াত জননেতা জীবদ্দশায় অনেক কঠিন সংকট উত্তরণের লড়াইয়ে নেতৃত্ব দিয়েছেন এবং জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর হিসেবে আমৃত্যু জনকল্যাণে নিবেদিত ছিলেন। তাই তার মৃত্যুবার্ষিকীতে তাকে স্মরণের মধ্য দিয়ে করোনা যুদ্ধে বিজয়ী হওয়ার সাহস সঞ্চয় করলে প্রয়াত নেতার প্রতি যথার্থ শ্রদ্ধা নিবেদন অর্থবহ হবে।
আজ ১ জুলাই (বুধবার) সকালে মরহুম জহুর আহমদ চৌধুরীর মৃত্যুবার্ষিকীতে চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত মরহুমের কবর প্রাঙ্গণে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে খতমে কোরআন ও দোয়া মাহফিল শেষে এক সংক্ষিপ্ত স্মরণানুষ্ঠানে চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন এ কথা বলেন।
মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও প্রয়াত জহুর আহমদ চৌধুরীর সন্তান মাহতাব উদ্দীন চৌধুরী বলেন, আমার পিতার জীবদ্দশায় তাকে খুব কাছে পাইনি। তারপরও তার ¯েœহধন্য সন্তান হিসেবে পিতার আদর্শ ও জীবনাচরণের মাঝে নিজের অস্তিত্ব খুঁজে পেয়ে অনেক প্রতিবন্ধকতার মধ্যেও রাজনীতির মাঠে আছি। একটি রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান হিসেবে এই পরিবারের যে অবদান রয়েছে তাকে ধারণ করতে পারলে আমার জীবন স্বার্থক হবে।
হাফেজ সৈয়দ উল্লাহ এর পরিচালনায় অনুষ্ঠিত খতমে কোরআন ও দোয়া মাহফিল শেষে সংক্ষিপ্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্যসফর আলী, সাংগঠনিক সম্পাদক নোমান আল মাহমুদ, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক শফিকুল ইসলাম ফারুক, কার্যনির্বাহী সদস্য সাইফুদ্দীন খালেদ বাহার, হাজী বেলাল আহম্মদ, থানা আওয়ামী লীগের কাজী আলতাফ হোসেন, আনসারুল হক, সাইফুল ইসলাম ভূইয়া, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতা ও কাউন্সিলর গিয়াস উদ্দীন, সলিমুল্লাহ বাচ্চু, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সৈয়দ মোহাম্মদ জাকারিয়া প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি
মহানগর