চট্টগ্রাম টেস্ট নিয়েও আত্মবিশ্বাসী আরভিন

সুপ্রভাত ক্রীড়া ডেস্ক »

সিলেট টেস্টে ৩ উইকেটের দারুণ এক জয় পেয়েছে জিম্বাবুয়ে। চার দিনে শেষ হওয়া টেস্টে লড়াই হয়েছে সেয়ানে সেয়ানে। দারুণ লড়াই শেষে শেষ হাসি হেসেছে জিম্বাবুয়ে।
ম্যাচে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশ প্রথম ইনিংসে তোলে ১৯১ রান। জবাবে জিম্বাবুয়ে ৮২ রানের লিড নিয়ে জিম্বাবুয়ে তোলে ২৭৩ রান। পরে বাংলাদেশ দ্বিতীয় ইনিংসে করেছে ২৫৫ রান। ১৭৪ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নামা জিম্বাবুয়ে ওপেনিং জুটিতে তোলে ৯৫ রান। তবে পরে বাংলাদেশকে ম্যাচে ফেরান দুই স্পিনার মেহেদী হাসান মিরাজ এবং তাইজুল ইসলাম। যদিও শেষ রক্ষা হয়নি। ৩ উইকেটে জিতেছে জিম্বাবুয়ে। ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে জিম্বাবুয়ের অধিনায়ক ক্রেইগ আরভিন বলেছেন, ‘যেকোনো টেস্ট জয়ই অনেক গুরুত্বপূর্ণ। একেকজনের ক্ষেত্রে হয়ত একেক ধরনের চিন্তা থাকে। তবে আমার মনে হয় টেস্ট জয় সবসময়ই গুরুত্বপূর্ণ কারণ এসব জয় সবসময় আসেনা। এখানে উদযাপনের পর আমরা চট্টগ্রাম যাব এবং সেখানেও ঠিকভাবে সবকিছু করার চেষ্টা করব।’
জয় পেয়ে দারুণ আত্মবিশ্বাসী আরভিন, ‘অবশ্যই অনেক আত্মবিশ্বাসী। টেস্ট ম্যাচ জেতা, এখানে বাংলাদেশে, এই ব্যাপারগুলো আপনাকে অনেক আত্মবিশ্বাস দেবে যে আপনি চাইলে ম্যাচ জিততে পারেন। চট্টগ্রামে গিয়ে আবারও আমাদের প্রস্তুতি নিতে হবে। মাইন্ডসেট অনেক জরুরি। বিশেষ করে এখানে জেতার পর।’
সিলেটের উইকেট প্রসঙ্গে আরভিন জানান, ‘আসলে আমরা আশা করেছিলাম এরকম হবে, কারণ ঘাস ছিল কিছুটা। সিলেটের ইতিহাস ঘাটলে এরকম ব্যাপার পাওয়া যাবে। শ্রীলঙ্কা ম্যাচেও এরকম ছিল। প্রস্তুতির সময়ও দেখেছি। আমরা নিশ্চিত ছিলাম না, তবে ধারণা ছিল পেসাররা বেশি ভূমিকা রাখবে এখানে।’
আরভিন জানান, ‘আসলে আমরা আশা করেছিলাম এরকম হবে, কারণ ঘাস ছিল কিছুটা। সিলেটের ইতিহাস ঘাটলে এরকম ব্যাপার পাওয়া যাবে। শ্রীলঙ্কা ম্যাচেও এরকম ছিল। প্রস্তুতির সময়ও দেখেছি। আমরা নিশ্চিত ছিলাম না, তবে ধারণা ছিল পেসাররা বেশি ভূমিকা রাখবে এখানে।’
এছাড়া এসব জয়ে আইসিসির নজরে আসা প্রসঙ্গে আরভিন জানিয়েছেন, ‘অবশ্যই (আইসিসির নজরে আসতে এসব জয় সাহায্য করবে)। বেশি টেস্ট জিতলেই আপনি রাডারে আসতে পারবেন। সবাই চাইবে বেশি ম্যাচ খেলে খেলে আরও ভালো হত। ৪-৫ দিন এখানে ভালো খেলতে হয়। ছোট দলরা চাইবে বড় ভালো প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে বেশি ম্যাচ খেলতে যেন তারা আরও ভালো হতে পারে।’