নিজস্ব প্রতিবেদক :
করোনায় গত ২৪ ঘণ্টায় মারা গেছে একজন। কিন্তু সুস্থ হয়েছে ৭২ জন। আর এই সুস্থ হওয়ায় চট্টগ্রামে এপর্যন্ত সুস্থ হওয়ার সংখ্যা ২ হাজার ৪৪ জন। কোনো মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি। একইসাথে সাথে সুস্থ হয়েছে ৭২ জন। গতকাল সোমবার চট্টগ্রামের ফৌজদারহাট বিআইটিআইডি, চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, ভেটেরিনারি বিশ্ববিদ্যালয়, ইম্পেরিয়াল হাসপাতাল, শেভরন ও কক্সবাজার মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ল্যাবে ৮০৬টি নমুনার মধ্যে করোনা পজিটিভ হয়েছে ১০৮ জন। এদের মধ্যে ৮৮ জন নগরীর ও ২০ জন উপজেলার বাসিন্দা। নতুন এই শনাক্তের মাধ্যমে চট্টগ্রামে আক্রান্তের সংখ্যা হলো ১৩ হাজার ৯৭৬ জন। এতে চট্টগ্রামে এপর্যন্ত করোনায় মৃত্যুর সংখ্যা ২২৯ জন ও সুস্থ ২ হাজার ৪৪ জন।
সিভিল সার্জন থেকে প্রাপ্ত তথ্যানুসারে জানা যায়, চট্টগ্রামের ফৌজদারহাট বিআইটিআইডিতে ৩০৩টি নমুনার মধ্যে ১২ জন করোনা পজিটিভ হয়েছে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৩৩টি নমুনার মধ্যে পজিটিভ পাওয়া গেছে ১৯ জনের। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ ল্যাবে ১৬৪টি নমুনার মধ্যে ৩৪ জনের করোনা পজিটিভ পাওয়া গেছে। চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৫৫ নমুনায় ৭ জনের পজিটিভ পাওয়া গেছে। শেভরনে ৪৭ জনের নমুনার মধ্যে ১৭ জনের করোনা পজিটিভ পাওয়া গেছে। ইম্পেরিয়াল হাসপাতালে ১০৪ জনের নমুনায় ১৯ জনের করোনা পজিটিভ পাওয়া গেছে। কক্সবাজার মেডিক্যাল কলেজ ল্যাবে ২ জনের নমুনায় কারো পজিটিভ পাওয়া যায়নি।
এদিকে গত সোমবার নতুন করে ১০৮ জন করোনা শনাক্ত হওয়ায় মোট রোগীর সংখ্যা হলো ১৩,৯৭৬ জন। এর আগে ২৬ জুলাই ১৬৯ জন, ২৫ জুলাই ৭০ জন, ২৪ জুলাই ১২৬ জন, ২৩ জুলাই ১৫৭ জন, ২২ জুলাই ১৪৮ জন, ২১ জুলাই ১৩৩ জন, ২০ জুলাই ১৩৮ জন, ১৯ জুলাই ১৭৩ জন, ১৮ জুলাই ৮৫ জন, ১৭ জুলাই ১৮০ জন, ১৬ জুলাই ১৫৯ জন, ১৫ জুলাই ৩৯৯ জন, ১৪ জুলাই ১৬৭ জন, ১৩ জুলাই ১৬৭ জন, ১২ জুলাই ১০৭ জন, ১১ জুলাই ১০৫ জন, ১০ জুলাই ১৯২ জন, ৯ জুলাই ১৬২ জন, ৮ জুলাই ২৫৯ জন, ৭ জুলাই ২৯৫ জন, ৬ জুলাই ২৯৭ জন, ৫ জুলাই ২৯২ জন, ৪ জুলাই ২২০ জন, ৩ জুলাই ২৬৩ জন, ২ জুলাই ২৮২ জন, ১ জুলাই ২৭১ জন, ৩০ জুন ৩৭২ জন, ২৯ জুন ৪৪৫ জন, ২৮ জুন ৩৪৬, ২৭ জুন ৬৪ জন, ২৬ জুন ১৫৯ জন, ২৫ জুন ২৪৬ জন, ২৪ জুন ২৪১ জন, ২৩ জুন ২৮০ জন, ২২ জুন ২১৭ জন, ২১ জুন ১৯২ জন, ২০ জুন ১৯৪ জন, ১৯ জুন ১৮৭ জন, ১৮ জুন ১৪৮ জন, ১৭ জুন ১৭৮ জন, ১৬ জুন ১৭৯ জন, ১৫ জুন ১৭১ জন, ১৪ জুন ১৫১ জন, ১৩ জুন ২৬৯ জন, ১২ জুন ২২২ জন, ১১ জুন ২০৭ জন, ১০ জুন ১০৮ জন, ৯ জুন ১১৩ জন, ৮ জুন ৯৯ জন, ৭ জুন ১০৬ জন, ৬ জুন ১৫৬ জন, ৫ জুন ১৪০ জন, ৪ জুন ১৩২ জন, ৩ জুন ১৪০ জন, ২ জুন ২০৬ জন, ১ জুন ২০৮ জন, ৩১ মে ১৬০ জন, ৩০ মে ২৩৭ জন, ২৯ মে ১৫৯ জন, ২৮ মে ২২৯ জন, ২৭ মে ২১৫ জন, ২৬ মে ৯৮ জন, ২৫ মে ১০৩ জন, ২৪ মে ৬৫ জন, ২৩ মে ১৬৬ জন, ২২ মে ১৬১ জন, ২১ মে ৯২ জন, ২০ মে ২৬০ জন, ১৯মে ১২৮ জন, ১৮মে ৫৪ জন, ১৭ মে ৭৩ জন, ১৬ মে ৭৫ জন, ১৫ মে ৬৮ জন, ১৪ মে শনাক্ত হয়েছিল ৬১ জন, ১৩ মে শনাক্ত হয়েছিল ৯৫ জন, ১২ মে ৭৫ জন, ১১ মে ৬৫ জন, ১০ মে ৪৮ জন, ৯ মে শনিবার ১৩ জন, মে শুক্রবার ১১ জন, ৭ মে বৃহস্পতিবার ভেটেরিনারিতে ৩৮ জন ও বিআইটিডিতে ১৯ জন ( কক্সবাজারে একজনসহ) করোনা শনাক্ত হওয়ায় একদিনে ৫৭ করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছিল চট্টগ্রামে। ৬ মে ১১ জন করোনা পজিটিভ হওয়ার আগে ৫ মে সোমবারের ভেটেরিনারি রিপোর্টের ১৩ জন, ৫ মে বিআইটিআইডি এর রিপোর্টে ৯ জন (ঢাকা, কুমিল্লা ও কক্সবাজার থেকে আসা তিনজন রোগী সহ), ৪মে ১৬ জন, ৩ মে ১৩ জন, ২ মে তিনজন, ১ মে তিনজন, ৩০ এপ্রিল একজন, ২৯ এপ্রিল ৪ জন, ২৮ এপ্রিল তিনজন, ২৭ এপ্রিল নয়জন, ২৬ এপ্রিল সাতজন ( রাজবাড়ী থেকে আসে একজন), ২৫ এপ্রিল দুই জন ( ঢাকা থেকে আসে একজন), ২৪ এপ্রিল একজন, ২২ এপ্রিল তিনজন, ২১ এপ্রিল একজন, ১৩ এপ্রিল চারজন, ১৮ এপ্রিল একজন, ১৭ এপ্রিল একজন, ১৬ এপ্রিল একজন, ১৫ এপ্রিল পাঁচজন, ১৪ এপ্রিল ১১ জন, ১৩ এপ্রিল দুইজন, ১২ এপ্রিল পাঁচজন, ১১ এপ্রিল দুইজন, ১০ এপ্রিল দুই জন, ৭ এপ্রিল তিনজন, ৫ এপ্রিল একজন ও ৩ এপ্রিল একজন আক্রান্ত হয়েছিল।
করোনা