কেজিপ্রতি বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকা
পাইকারিতে কেজিপ্রতি ৭ টাকা দাম
কমেছে মিয়ানমারের পেঁয়াজ
নিজস্ব প্রতিবেদক:
নগরীর খাতুনগঞ্জে এসেছে পাকিস্তান ও চীনের পেঁয়াজ। পাকিস্তানি পেঁয়াজ ঢুকেছে ২৫০ টন আর চীনের পেঁয়াজ ৫০ টন। বৃহস্পতিবার রাতে এ দুটি দেশের পেঁয়াজ খাতুনগঞ্জে ঢুকে। মিয়ানমারের পেঁয়াজের চেয়ে পাকিস্তান ও চীনের পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ১৫ টাকা কম।
খাতুনগঞ্জের আড়তে গতকাল শনিবার পাকিস্তান ও চীনের পেঁয়াজ বিক্রি হয় ৬০ টাকা কেজি দরে। মিয়ানমারের পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে কেজিপ্রতি ৭৫ টাকা।
খাতুনগঞ্জের আড়তদাররা জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবার রাতে বাজারে পাকিস্তান ও চীনের পেঁয়াজ ঢুকার সাথে সাথেই মিয়ানমারের পেঁয়াজের দামে কিছুটা ভাটা পড়ে। কেজিপ্রতি ৭ টাকা দাম কমে যায়। দুয়েকদিনের মধ্যে মিয়ানমারের পেঁয়াজের দাম আরো কমে যাবে বলে জানিয়েছেন তারা।
দক্ষিণ ভারতে বন্যায় পেঁয়াজের ক্ষেত নষ্ট হয়ে যাওয়াতে তিন সপ্তাহ আগে বাংলাদেশে পেঁয়াজের দাম ২৫ থেকে একলাফে ৫০টাকা বেড়ে যায়। সংকটের কারণে ভারত গত ১৪ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ ঘোষণা করে। পরদিন থেকে পাইকারি বাজারে হু হু করে বাড়তে থাকে পেঁয়াজের দাম। দাম চড়ে যায় ৭০ টাকায়। খুচরা বাজারে ৮০ টাকা ছাড়িয়ে যায়।