নিজস্ব প্রতিবেদক :
নতুন করে আক্রান্ত হলো ২০৬ জন। চট্টগ্রামের ফৌজদারহাট বিআইটিআইডি, ভেটেরিনারি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ ও কক্সবাজার মেডিকেল কলেজের ৬২১টি নমুনার মধ্যে ২০৬টি করোনা পজিটিভ পাওয়া গেছে। এই ২০৬টির মধ্যে ১১৯টি মহানগরীর এবং ৮৭টি উপজেলার। নতুন করে ২০৬ জন শনাক্ত হওয়ায় চট্টগ্রামে করোনা রোগীর সংখ্যা দাঁড়ায় ৩,৩৯৯ জন, এদের মধ্যে সুস’ হয়ে বাড়ি গেছে ২২৭ জন এবং মারা গিয়েছে ৮১ জন।
সিভিল সার্জন থেকে প্রাপ্ত তথ্যানুসারে জানা যায়, চট্টগ্রামের ফৌজদারহাট বিআইটিআইডিতে ২৫২টি নমুনার মধ্যে ৫৯টি করোনা পজিটিভ পাওয়া গেছে, এরমধ্যে ৩৬টি চট্টগ্রাম মহানগরীর এবং ২৩টি বিভিন্ন উপজেলার। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ ল্যাবে ২৫১টি নমুনার মধ্যে পজিটিভ হয়েছে ৮৭ জনের, এই ৮৭ জনের মধ্যে ৭৪ জন মহানগরীর এবং ১৩ জন বিভিন্ন উপজেলার। চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ১১১টি নমুনার মধ্যে ৫৯ জন করোনা পজিটিভ হয়েছে, এরমধ্যে ৯ জন মহানগরীর এবং ৫০ জন বিভিন্ন উপজেলার। অপরদিকে কক্সবাজার মেডিকেল কলেজ ল্যাবে ৭ জনের নমুনা পরীড়্গায় এক জনের পজিটিভ পাওয়া গেছে। এই এক জন আবার উপজেলার বাসিন্দা।
এদিকে গতকাল মঙ্গলবার নতুন করে ২০৬ জন করোনা শনাক্ত হওয়ায় মোট রোগীর সংখ্যা হলো ৩,৩৯৯ জন। এর আগে ১ জুন ২০৮ জন, ৩১ মে ১৬০ জন, ৩০ মে ২৩৭ জন, ২৯ মে ১৫৯ জন, ২৮ মে ২২৯ জন, ২৭ মে ২১৫ জন, ২৬ মে ৯৮ জন, ২৫ মে ১০৩ জন, ২৪ মে ৬৫ জন, ২৩ মে ১৬৬ জন, ২২ মে ১৬১ জন, ২১ মে ৯২ জন, ২০ মে ২৬০ জন, ১৯মে ১২৮ জন, ১৮মে ৫৪ জন, ১৭ মে ৭৩ জন, ১৬ মে ৭৫ জন, ১৫ মে ৬৮ জন, ১৪ মে শনাক্ত হয়েছিল ৬১ জন, ১৩ মে শনাক্ত হয়েছিল ৯৫ জন, ১২ মে ৭৫ জন, ১১ মে ৬৫ জন, ১০ মে ৪৮ জন, ৯ মে শনিবার ১৩ জন, মে শুক্রবার ১১ জন, ৭ মে বৃহস্পতিবার ভেটেরিনারিতে ৩৮ জন ও বিআইটিডিতে ১৯ জন ( কক্সবাজারে একজনসহ) করোনা শনাক্ত হওয়ায় একদিনে ৫৭ করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছিল চট্টগ্রামে। ৬ মে ১১ জন করোনা পজিটিভ হওয়ার আগে ৫ মে সোমবারের ভেটেরিনারি রিপোর্টের ১৩ জন, ৫ মে বিআইটিআইডি এর রিপোর্টে ৯ জন (ঢাকা, কুমিলস্না ও কক্সবাজার থেকে আসা তিনজন রোগী সহ), ৪মে ১৬ জন, ৩ মে ১৩ জন, ২ মে তিনজন, ১ মে তিনজন, ৩০ এপ্রিল একজন, ২৯ এপ্রিল ৪ জন, ২৮ এপ্রিল তিনজন, ২৭ এপ্রিল নয়জন, ২৬ এপ্রিল সাতজন ( রাজবাড়ী থেকে আসে একজন), ২৫ এপ্রিল দুই জন ( ঢাকা থেকে আসে একজন), ২৪ এপ্রিল একজন, ২২ এপ্রিল তিনজন, ২১ এপ্রিল একজন, ১৩ এপ্রিল চারজন, ১৮ এপ্রিল একজন, ১৭ এপ্রিল একজন, ১৬ এপ্রিল একজন, ১৫ এপ্রিল পাঁচজন, ১৪ এপ্রিল ১১ জন, ১৩ এপ্রিল দুইজন, ১২ এপ্রিল পাঁচজন, ১১ এপ্রিল দুইজন, ১০ এপ্রিল দুই জন, ৭ এপ্রিল তিনজন, ৫ এপ্রিল একজন ও ৩ এপ্রিল একজন আক্রান্ত হয়েছিল।