যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির নবনিযুক্ত সিসি মেম্বার ও ব্যবসায়ী নিয়াজ মোর্শেদ এলিট বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ, বঙ্গবন্ধু ও জননেত্রীকে নির্দিষ্ট ব্যক্তিবিশেষ ও পরিবার ছাড়া অন্যরা ভালোবাসতে পারবে না- তা নয়। এখন রাজনৈতিক কমিটমেন্টের কারণে আমার অবস্থান শক্ত হলে কারো ভিত নড়বড়ে হয়ে গেছে যদি কেউ ভাবে, সেটা তাদের বিষয়। আমি আওয়ামী লীগের রাজনীতি করি, জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে উনার একজন কর্মী হিসেবে কাজ করে যাচ্ছি। রাজনীতি করি বঙ্গবন্ধু ও জননেত্রীকে ভালোবাসি আর দেশের মানুষের পাশে থাকার ক্ষুদ্র চেষ্টা থেকেই। এখানে চাওয়া পাওয়ার কিছুই নেই। আল্লাহ কাউকে সম্মান দিলে সেখানে হিংসুক লোকজন কি তা কেড়ে নিতে পারে? কারো বাড়া ভাতে ছাই দিচ্ছি না। তাহলে কতিপয় ব্যক্তিবিশেষের কেন এতো মাথাব্যথা? মিরসরাই আমার জন্মস্থান সেটা তো অপরাধ হতে পারে না!’
সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এলিটের কেন্দ্রীয় যুবলীগের সদস্যপদ বাতিল চেয়ে মিরসরাই উপজেলা আওয়ামী লীগের বিবৃতি ও ফেসবুকে সমালোচনার জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
নিয়াজ মোর্শেদ এলিট আরও বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগের রাজনীতি করতে গিয়ে পারিবারিক ব্যবসা থেকে বের হয়েছি। আমার বাবা অন্য রাজনীতি করে বলে তার সাথেও আমার সম্পর্ক ছিন্ন করতে হয়েছে। আমার নিজস্ব পরিচয় আছে। দলের জন্য কাজ করছি। এরপরও কেন আমার বাবার কথা বলে আমাকে টেনে নামানোর চিন্তা? আমার বিরুদ্ধে যেসব অপপ্রচার করা হচ্ছে তা ভিত্তিহীন ও রাজনৈতিক শিষ্টাচার বর্হিভ‚ত।’
তিনি আরও বলেন, আমি স্কুল জীবন থেকে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের অনুপ্রাণিত হয়ে ছাত্রলীগের রাজনীতিতে জড়িত ছিলাম। কমার্স কলেজ ছাত্রলীগের রাজনীতি করার পর গতবার আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিক উপকমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছি। কাজের মূল্যায়ন করে যুবলীগের সভাপতি ও সেক্রেটারি আমাকে কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান দিয়েছেন। আমিও তাদের আস্থা ও বিশ্বাসের প্রতিদান দেওয়ার চেষ্টা করব। বিজ্ঞপ্তি
Uncategorized