সুপ্রভাত ডেস্ক »
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, কোরবানির মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে আত্মত্যাগের মাধ্যমে পশু কোরবানি দিয়ে সাধারণ মানুষের মাঝে বিলীন হয়ে যাওয়া। ত্যাগের কিছু মহিমা আমরা যেন তাদের জন্য রাখতে পারি- এটাই হোক আমাদের প্রত্যাশা।
মেয়র বলেন, কোরবানির ত্যাগের মহিমায় আমরা দুস্থ অসহায় গরীর
কোরবানি পশু জবাইয়ের যে তিনভাগ, তার একভাগ নিজের জন্য, একভাগ গরিব, দুস্থ, অসহায়ের জন্য এবং আরেকভাগ আত্মীয়-স্বজনের জন্য। এই চিন্তা ভাবনাটা যেন আমাদের সবার মাঝে থাকে।
মেয়র আরও বলেন, নগরীতে পশু কোরবানির পর দ্রুততম সময়ে কোরবানি পশুর বর্জ্য আমরা অপসারণ করতে চাই। বর্জ্য অপসারণের আমরা ৪২০০ জন কর্মচারি ও ১৬০টি বর্জ্য অপসারণ ট্রাক প্রস্তুত রেখেছি। আমি নগরবাসিকে অনুরোধ করবো, কোরবানির পশু জবাই দেওয়ার সাথে সাথে বেশি করে পানি দিয়ে সেগুলো পরিষ্কার রাখতে হবে এবং কোরবানি পশুর বর্জ্য যেখানে সেখানে না ফেলে করপোরেশন নির্ধারিত ডাস্টবিনে রাখতে হবে।
‘আমি বিশ্বাস করি, সবাই মিলেমিশে একসাথে কাজ করলে এই শহরকে আমরা সুন্দর রাখতে পারব। বর্ষা ইতোমধ্যে শুরু হয়ে গিয়েছে, আমাদের মূল চ্যালেঞ্জ জলাবদ্ধতা। তাই ময়লা আর্বজনা ড্রেনে ও যত্রতত্র না ফেলে নির্ধারিত স্থানে ফেলে নগরকে আমরা সুন্দর রাখতে পারি’ বলেন মেয়র।