স্মরণসভা
আসন্ন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র প্রার্থী এম. রেজাউল করিম চৌধুরী বলেছেন, সকল রাজনীতিক জননেতা হন না, কিন্তু সকল জননেতা রাজনীতিক হন। প্রয়াত জননেতা এ.বি.এম মহিউদ্দীন চৌধুরী শুধু একজন রাজনীতিক নেতা নন, এদেশের মাটি ও মানুষ এবং খেটে খাওয়া শ্রমজীবী জনতার প্রাণের হৃৎস্পন্দন। সুখে-দুঃখে-কষ্টে, দুর্যোগ-দুর্বিপাকে মানুষের পাশে ছিলেন তিনি। তাঁর রাজনীতি ছিল জনকল্যাণমুখী। তাই তিনি মানুষের কাছে বরণীয় হয়েছেন। সেবা প্রদান ও জনকল্যাণের ক্ষেত্রে তিনি দল ও মতের ঊর্ধ্বে ছিলেন। তিনিই আজীবন মানুষের মনে অবিসংবাদিত নেতা হয়েই চিরঅম্লান হয়ে থাকবেন। রেয়াজউদ্দীন বাজার দোকান কর্মচারী সমিতির উদ্যোগে আয়োজিত প্রয়াত জননেতা এ.বি.এম মহিউদ্দীন চৌধুরীর ৩য় মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে অনুষ্ঠিত স্মরণসভায় তিনি এ কথাগুলো বলেন।
তিনি আরো বলেন, মহিউদ্দীন চৌধুরী চট্টগ্রাম নগরীকে নিয়ে তিনি অনেক স্বপ্ন দেখতেন।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে মহানগর মহিলা আওয়ামী লীগের সভানেত্রী ও প্রয়াত জননেতা এ.বি.এম মহিউদ্দীন চৌধুরীর সহধর্মিনী বেগম হাসিনা মহিউদ্দীন বলেন, মহিউদ্দীন চৌধুরী যখন জীবিত ছিলেন তখন তাঁর বাসভবনটি সারাক্ষণ রাজনৈতিক নেতা-কর্মী ও সাধারণ মানুষের সমাগমে মুখরিত থাকতো। তিনি আমার রাজনৈতিক গুরু। আপনাদের মাঝেই আমি তাঁকে খুঁজে পাই।
রেয়াজউদ্দীন বাজার দোকান কর্মচারী সমিতির সভাপতি এস.এম নুরুল আব্বাসের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক এম.এ জিন্নাহর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত এই স্মরণসভায় আরো বক্তব্য রাখেন মহানগর আওয়ামী লীগের শ্রম সম্পাদক আবদুল আহাদ, মহানগর আওয়ামী যুবলীগের আহ্বায়ক মহিউদ্দীন বাচ্চু, আবুল হোসেন আবু, তারেক ইমতিয়াজ ইমতু, আবদুল মোতালেব চৌধুরী, নিলু নাগ, আব্দুস সালাম মাসুম, নুরুল কবির, জসিম উদ্দীন, সাবের আহম্মদ, তোফাজ্জল হোসেন জিকু, শফিকুল ইসলাম শফি, আবুল কাসেম, সরফরাজ নেওয়াজ রবিন, শরিফুল ইসলাম শরিফ, এস.এম জাবেদ, মুকুল হোসেন, জসীম উদ্দীন, হারুনুর রশিদ রনি, কামাল উদ্দীন, বাবুল, মো. সোহেল, মো. ইউনুছ মিজানুর রহমান মিজান প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি