সুপ্রভাত ডেস্ক »
গত বছরের ১৭ আগস্টে চালু হওয়ার পর থেকে সর্বজনীন পেনশন স্কিমে এক লাখের বেশি ব্যক্তি অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন। নিবন্ধনকারীদের চাঁদা থেকে ৪২ কোটি টাকা সরকারের ট্রেজারি বন্ডে বিনিয়োগ করা হয়েছে।
সোমবার (২৯ এপ্রিল) সর্বজনীন পেনশন কর্তৃপক্ষ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
শুরুতে প্রবাস, প্রগতি, সুরক্ষা ও সমতা নামে চারটি স্কিম নিয়ে সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা যাত্রা শুরু করে। পরে সকল স্ব-শাসিত, স্বায়ত্তশাসিত ও রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য ‘প্রত্যয়’ নামে নতুন স্কিম চালু করা হয়। এসব প্রতিষ্ঠানে আগামী ১ জুলাই থেকে যোগদানকারী সকল কর্মচারীর জন্য সর্বজনীন পেনশনে অন্তর্ভূক্তি বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
পেনশন নীতিমালা অনুসারে, একজন ব্যক্তি যত বেশি চাঁদা সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থায় দেবেন, মেয়াদ শেষে ততোবেশি পেনশন পাবেন।
সরকারের এই উদ্যোগ থেকে নিম্ন-আয়ের মানুষকেও বাদ রাখা হয়নি। তাঁদের জন্য মাসিক জমা/ চাঁদার অঙ্ক নির্ধারণ করা হয়েছে ৫০০ টাকা, শুরুতে সাথে আরো ৫০০ টাকা করে দেবে সরকার।
বয়স্ক জনগোষ্ঠীকে একটি টেকসই ও সুসংগঠিত সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে ২০২৩ সালের ১৭ আগস্ট সর্বজনীন পেনশন স্কিম চালু করা হয়।