বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘আমাদের আন্দোলন চলছে, নতুনভাবে আন্দোলনের কিছু নেই। ৯৫ শতাংশ মানুষ আমাদের আন্দোলনের অংশ। গণতন্ত্রকামী সবাই এই আন্দোলনে আছে। হালুয়া রুটির জন্য, এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য আমরা আন্দোলন করছি না। ৭ তারিখের আগে বিএনপির আন্দোলন যত শক্তিশালী ছিল ৭ তারিখের পর তা আরও বেশি বেগবান ও শক্তিশালী হয়েছে।
তিনি বলেন, জানুয়ারির ৭ তারিখের নির্বাচনে জনগণ গণভোট দিয়েছে নির্বাচনে যাবে কি যাবে না। বিএনপির পক্ষ থেকে ডাক ছিল নির্বাচন বয়কটের, ভোট বর্জনের। সেই ডাকে সাড়া দিয়ে ৯৫ শতাংশ মানুষ ভোট না দিয়ে নির্বাচনকে প্রত্যাখ্যান করেছে’।
গতকাল বুধবার বিকেলে নগরীর একটি কমিউনিটি সেন্টারে উত্তর জেলা বিএনপির কারা নির্যাতিত নেতাকর্মীদের সম্মাননা অনুষ্ঠান ও ইফতার মাহফিলে প্রধান বক্তার বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে বক্তব্য রাখেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
বিশেষ অতিথি হিসেবে ভার্চুয়াালি বক্তব্য রাখেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাউদীন আহম্মেদ।
উত্তর জেলা বিএনপি আহ্বায়ক, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিল সদস্য গোলাম আকবর খন্দকারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিএনপি কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য বিচারপতি ফয়সাল মোহাম্মদ ফয়জী, ব্যারিস্টার মীর হেলাল উদ্দিন, সদস্য হুম্মাম কাদের চৌধুরী, সদস্য সাথী উদয় কুসুম বড়ুয়া, তরিকুল আলম তেনজিং, দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সুফিয়ান, নগর বিএনপির সদস্য সচিব আবুল হাশেম বক্কর, অ্যাডভোকেট এনামুল হক, সাংবাদিক জাহিদুল করিম কচি, ডা. খুরশিদ জামিল চৌধুরী, এম এ হালিম, অধ্যাপক ইউনুস চৌধুরী, মোহাম্মদ ছালাউদ্দিন, মোহাম্মদ নুরুল আমিন, নুরুল আমিন চেয়ারম্যান, ইঞ্জিনিয়ার বেলায়ত হোসেন, সরোয়ার আলমগীর, কাজী সালাউদ্দীন, ইয়াসিন চৌধুরী লিটন, জসীম উদ্দিন সিকদার, আব্দুল আউয়াল চৌধুরী, অ্যাডভোকেট এম এ তাহের, অধ্যাপক জসীম উদ্দিন চৌধুরী, মোহাম্মদ সেলিম চেয়ারম্যান, অধ্যাপক কুতুবউদ্দিন বাহার, শাহেদুল ইসলাম চৌধুরী, মোহাম্মদ জাকের হোসেন, আবু আহমেদ হাসনাত, আবছার আহম্মদ,হাসান মোহাম্মদ জসীম, সরোয়ার উদ্দিন সেলিম, মুরাদ চৌধুরী, নুরুল হুদা, মনিরুল আলম জনি প্রমুখ।