উপজেলার মধ্যে চন্দনাইশে ২২ জন, হাটহাজারিতে ২১ জন
নিজস্ব প্রতিবেদক :
নতুন করে আক্রান্ত হলো ১৩২ জন। চট্টগ্রামের ফৌজদারহাট বিআইটিআইডি, ভেটেরিনারি বিশ্ববিদ্যালয় ও চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের ল্যাবে ৪৬৪টি নমুনার মধ্যে ১৩২টি করোনা পজিটিভ পাওয়া গেছে। এই ১৩২ জনের মধ্যে মহানগরীর ৬০ জন এবং বিভিন্ন উপজেলার ৭২ জন। নতুন করে ১৩২ জন শনাক্ত হওয়ায় চট্টগ্রামে করোনা রোগীর সংখ্যা দাঁড়ায় ৩,৬৬৯ জন, এদের মধ্যে সুস’ হয়ে বাড়ি গেছে ২৪৮ জন এবং মারা গিয়েছে ৯০ জন।
সিভিল সার্জন থেকে প্রাপ্ত তথ্যানুসারে জানা যায়, চট্টগ্রামের ফৌজদারহাট বিআইটিআইডিতে ১৯২টি নমুনার মধ্যে ৩৩টি করোনা পজিটিভ পাওয়া গেছে। এই ৩৩টির মধ্যে ১৬ জন মহানগরীর এবং ১৭ জন বিভিন্ন উপজেলার। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ ল্যাবে ১৩৭টি নমুনার মধ্যে পজিটিভ হয়েছে ৪৬ জনের, এই ৪৬ জনের মধ্যে মহানগরীর ৪২ জন ও উপজেলার ৪ জন। চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৩৫টি নমুনার মধ্যে ৬১ জন করোনা পজিটিভ হয়েছে, এরমধ্যে ৮ জন দ্বিতীয়বারের মতো পজিটিভ। তাই নতুন শনাক্ত ৫৩ জন। এই ৫৩ জনের মদ্যে মহানগরীর দুই জন এবং উপজেলার ৫১ জন।
উপজেলার ৭২ জনের মধ্যে- সাতকানিয়ার একজন, আনোয়ারার একজন, চন্দনাইশের ২২ জন, পটিয়ার ১১ জন, বোয়ালখালীর ৬ জন, হাটহাজারির ২১ জন, সীতাকুন্ডের ৩ জন ও সন্দ্বীপের ৭ জন রয়েছে।
এদিকে গতকাল বৃহস্পতিবার নতুন করে ১৩২ জন করোনা শনাক্ত হওয়ায় মোট রোগীর সংখ্যা হলো ৩,৬৬৯ জন। এর আগে ৩ জুন ১৪০ জন, ২ জুন ২০৬ জন, ১ জুন ২০৮ জন, ৩১ মে ১৬০ জন, ৩০ মে ২৩৭ জন, ২৯ মে ১৫৯ জন, ২৮ মে ২২৯ জন, ২৭ মে ২১৫ জন, ২৬ মে ৯৮ জন, ২৫ মে ১০৩ জন, ২৪ মে ৬৫ জন, ২৩ মে ১৬৬ জন, ২২ মে ১৬১ জন, ২১ মে ৯২ জন, ২০ মে ২৬০ জন, ১৯মে ১২৮ জন, ১৮মে ৫৪ জন, ১৭ মে ৭৩ জন, ১৬ মে ৭৫ জন, ১৫ মে ৬৮ জন, ১৪ মে শনাক্ত হয়েছিল ৬১ জন, ১৩ মে শনাক্ত হয়েছিল ৯৫ জন, ১২ মে ৭৫ জন, ১১ মে ৬৫ জন, ১০ মে ৪৮ জন, ৯ মে শনিবার ১৩ জন, মে শুক্রবার ১১ জন, ৭ মে বৃহস্পতিবার ভেটেরিনারিতে ৩৮ জন ও বিআইটিডিতে ১৯ জন ( কক্সবাজারে একজনসহ) করোনা শনাক্ত হওয়ায় একদিনে ৫৭ করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছিল চট্টগ্রামে। ৬ মে ১১ জন করোনা পজিটিভ হওয়ার আগে ৫ মে সোমবারের ভেটেরিনারি রিপোর্টের ১৩ জন, ৫ মে বিআইটিআইডি এর রিপোর্টে ৯ জন (ঢাকা, কুমিলস্না ও কক্সবাজার থেকে আসা তিনজন রোগী সহ), ৪মে ১৬ জন, ৩ মে ১৩ জন, ২ মে তিনজন, ১ মে তিনজন, ৩০ এপ্রিল একজন, ২৯ এপ্রিল ৪ জন, ২৮ এপ্রিল তিনজন, ২৭ এপ্রিল নয়জন, ২৬ এপ্রিল সাতজন ( রাজবাড়ী থেকে আসে একজন), ২৫ এপ্রিল দুই জন ( ঢাকা থেকে আসে একজন), ২৪ এপ্রিল একজন, ২২ এপ্রিল তিনজন, ২১ এপ্রিল একজন, ১৩ এপ্রিল চারজন, ১৮ এপ্রিল একজন, ১৭ এপ্রিল একজন, ১৬ এপ্রিল একজন, ১৫ এপ্রিল পাঁচজন, ১৪ এপ্রিল ১১ জন, ১৩ এপ্রিল দুইজন, ১২ এপ্রিল পাঁচজন, ১১ এপ্রিল দুইজন, ১০ এপ্রিল দুই জন, ৭ এপ্রিল তিনজন, ৫ এপ্রিল একজন ও ৩ এপ্রিল একজন আক্রান্ত হয়েছিল।