বঙ্গবন্ধু কিন্ডারগার্টেন স্কুল অ্যান্ড কলেজ পরিষদের এক সভা নগরীর মুরাদপুরের একটি রেস্টুরেন্টে অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় বক্তারা বলেন, করোনাকালীন সময়ে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত শিক্ষার্থীরা এবং বেসরকারিভাবে প্রতিষ্ঠিত শিক্ষক ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহ। বিগত ৬ মাস ধরে প্রতিষ্ঠানের বন্ধ চলমান রয়েছে। টিউশন ফিস নির্ভর প্রতিষ্ঠানগুলো ঘরভাড়া পরিশোধ করতে অপারগ ; এ অবস্থায় চট্টগ্রামের কিন্ডারগার্টেন স্কুলগুলোর ভূমি মালিকদের অন্তত ৬ মাসের ভাড়া মওকুফের উদ্যোগে সাড়া দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো রক্ষায় এগিয়ে আসা উচিত।
সংগঠনের বিভাগীয় আহ্বায়ক অধ্যাপক খুরশিদ আলমের সভাপতিত্বে সভায় আলোচনায় অংশ নেন যুগ্ম আহ্বায়ক মঈনুদ্দীন কাদের লাভলু , অধ্যক্ষ নজরুল ইসলাম খান , সদস্য সচিব অধ্যক্ষ জিনাত আরা খানম তারা, চট্টগ্রাম জেলা আহ্বায়ক অধ্যাপক সৈয়দ হাফেজ আহমেদ ,সদস্য সচিব অধ্যক্ষ ছৈয়দুল আজাদ, মহানগর আহ্বায়ক এস.এম দিদারুল আলম ,সচিব এনায়েত হোসেন প্রমুখ।
মো. রফিকুল ইসলাম মল্লিকের সঞ্চালনায় এতে আরো বক্তব্য রাখেন জেলা কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক মো. তসলিম উদ্দিন, মহানগর কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক শামীমা আফরিন মুক্তা , জাহাঙ্গীর হোসেন, হাফিজুর রহমান, মোহাম্মদ খবির উদ্দিন, মো. মোশারফ হোসেন, আশরাফুল ইসলাম, জাহাঙ্গীর আলম, সাজ্জাদুল করিম খান,আব্দুল গণি, আব্দুর রহমান , এম এ রহমান, আব্দুল লতিফ, মো. গিয়াস উদ্দিন, মো. লোকমান চৌধুরী,জাফর ইকবাল, নাজমা বেগম, আলাউদ্দিন, মো. হোসেন আলী, রেয়াজ মোহাম্মদ, আমিনুল ইসলাম, মোশারফ হোসেন, আব্দুল ওয়ারেস।
সভায় বক্তারা বলেন, কিন্ডারগার্টেনগুলো আধুনিক শিক্ষা বিস্তারে সহায়ক শক্তি হিসেবে কাজ করলেও কোনো সহায়তা পায়নি। বিজ্ঞপ্তি
মহানগর



















































