নাগরিকের পর্দায় হলিউডের ৭ সিনেমা

সুপ্রভাত ডেস্ক :
দেশীয় টিভি পর্দায় ডাবকৃত সিরিজের বাইরে বিদেশের ছবি তেমন একটা দেখা যায় না। তবে এবার সেটি দেখা যাবে নাগরিক টিভিতে। একটি দুটি নয়, মোট সাতটি হলিউডের জনপ্রিয় ছবি প্রচার করবে চ্যানেলটি। নিশ্চিত করেছেন অনুষ্ঠান প্রধান কামরুজ্জামান বাবু।
চ্যানেলটির সাত দিনের ঈদ আয়োজনে রাখা হয়েছে ছবিগুলো। বাংলায় ডাবকৃত এসব সিনেমা প্রচার হবে ঈদের দিন থেকে সপ্তমদিন পর্যন্ত প্রতিদিন রাত ১০টা ৫০ মিনিট থেকে।
সিনেমাগুলো হলো- ‘স্পাইডারম্যান’, ‘স্পাইডারম্যান-২’, ‘টার্মিনেটর সালভেশন’, ‘টার্মিনেটর-৩’, ‘চার্লিস অ্যাঞ্জেল-১’, ‘চার্লিস অ্যাঞ্জেল-২’ এবং ‘দ্য মাস্ক অব জরো’।
এরমধ্যে ‘স্পাইডারম্যান’ ও ‘স্পাইডারম্যান-২’ সিনেমা দুটি পরিচালনা করেছেন স্যাম রেইনি। সিনেমা দুটি যথাক্রমে ২০০২ ও ২০০৪ সালে মুক্তি পেয়েছিল।
২০০৩ সালে ‘টার্মিনেটর থ্রি : রাইজ অব দ্য মেশিনস’ আর ২০০৯ সালে মুক্তি পেয়েছিল ‘টার্মিনেটর সালভেশন’। জোসেফ ম্যাকগিন্টি নিকোল পরিচালিত সিনেমা দুটি মুক্তির পর ব্যাপক সাড়া ফেলেছিল ফিকশন প্রেমীদের মনে। প্রায় ১৮৮ মিলিয়ন ডলার বাজেটের ‘টার্মিনেটর থ্রি’ সিনেমাটি আয় করেছিল ৪৩৪ মিলিয়ন ডলারের বেশি।
অন্যদিকে, ২০০ মিলিয়ন ডলার ব্যয়ে নির্মিত ‘টার্মিনেটর সালভেশন’ আয় করেছিল প্রায় ৩৭২ মিলিয়ন ডলার।
দুর্র্ধষ তিন সুন্দরীর সিনেমা ‘চার্লিস অ্যাঞ্জেলস’। ১৯৭৬ থেকে ১৯৮১ সাল পর্যন্ত ছিল টেলিভিশনের জনপ্রিয় একটি সিরিজ। ২০০০ সালে এটি বড় পর্দায় উঠে আসে। নির্মাণ করেন জোসেফ ম্যাকগিন্টি নিকোল। ২০০৩ সালে আসে সিকুয়েল ‘চার্লিস অ্যাঞ্জেলস : ফুল থ্রটল’। সিনেমা দুটিতে তিন সুন্দরীরর ভূমিকায় অভিনয় করেছেন ডিউ ব্যারিমোর, ক্যামেরন ডায়াজ ও লুসি লিউ।
মার্টিন ক্যাম্পবেল পরিচালিত ‘দ্য মাস্ক অব জরো’ সিনেমাটি মুক্তি পেয়েছিল ১৯৯৮ সালে। এতে বিভিন্ন চরিত্রে আন্তোনিও বান্দেরাস, অ্যান্থনি হপকিন্স, স্টুয়ার্ট উইলসন প্রমুখ। সিনেমাটি নির্মাণে ব্যয় হয়েছে ৯৫ মিলিয়ন ডলার, আয় করেছে সর্বমোট ২৫০ মিলিয়ন ডলার।
খবর : বাংলাট্রিবিউন’র।